ভেঙ্গে পড়েছে ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন ব্যাবস্থা পরিচালক তাজুল ইসলামের নেতৃত্বে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভাগের অন্যতম প্রধান কাজ হচ্ছে অগ্নি নির্বাপন, উদ্ধার ও প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করা ও সাধারন জনগনের সেবা প্রদান করা। এ কাজে সামনে থেকে নেতৃত্ব প্রদান করবেন নিয়মতান্তিক ভাবে দায়িত্ব প্রাপ্ত অফিসার পরিচালক অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স সরকার কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত। এ পদের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে নিয়োগ পান লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী। উনার মূল দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ফায়ার স্টেশনের অপারেশনাল যন্ত্রপাতি সচল রাখা ঘাটতি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা এবং কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা রাখা। দুর্নীতিবাজ, ভদ্রবেশী শয়তান, মাগীখোর এ অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী তার মূল দায়িত্ব ফেলে রেখে ব্যস্ত সময় পার করিতেছেন সেফটি প্লান ও কার্যকারীতার সনদ দিতে। এ কাজে সার্বিক সহযোগিতা করেন সহকারী পরিচালক (ওয়্যারহাউজ) আনোয়ার হোসেন এবং ডিডি ঢাকা সালাউদ্দিন আহম্মেদ যা উপপরিচালক কামাল উদ্দিন ভূইয়াকে জিগ্গাসা করিলে বিস্তারিত জানা যাবে।
নিম্নে তার কিছু অপকর্ম তুলে ধরা হইলঃ
০১। বহুতল ভবনের সেফটি প্লান সারা বাংলাদেশের প্রতিটিতে ২,০০,০০০/- (দুই) লক্ষ টাকার বিনিময়ে প্রদান করেন।
০২। সেফটি প্লান শর্ত বাস্তবায়ন না করেই ২,০০,০০০/- (দুই) লক্ষ টাকার বিনিময়ে কার্যকারীতার সনদ প্রদান করিতেছেন যা ইতিহাসের চরম লঙ্গন এ কাজে সহযোগিতা করেন এডি আনোয়ার হোসেন ও ডিডি সালাউদ্দিন।
০৩। ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টরদের প্রচন্ড চাপে রাখেন সেফটি প্লান ছাড়া লাইসেন্স নবায়ন দেওয়া যাবে না, তখনি সেফটি প্লান বাস্তবায়নের জন্য প্রতিষ্ঠানের মালিকগন কসাইখানা নামে একটি রুম আছে লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের সেখানে অবস্থান নিয়ে টাকার বিনিময়ে রফাদফা ক্রয়।
০৪। ফায়ার রির্পোট ৫% কমিশনের মাধ্যমে কসাইখানা হইতে গ্রহণ করতে হয়। কমিটি গঠন নামে মাত্র এ কাজের নেতৃত্ব দেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী। ০৫। সারা বাংলাদেশের কোন স্টেশনে গামবুট ও ডেলিভারী হোজ পযাপ্ত পরিমানে নেই যার কারণে আগুন বড় হয়ে যাচ্ছে। এদিকে ওনার কোন মাথা ব্যথা নেই শুধু সেফটি প্লান ও কার্যকারীতার সনদ নিয়ে ব্যস্ত।
০৬। গাড়ী-পাম্পের যন্ত্রাংশ ক্রয় করেন নিম্ন মানের বিধায় সারা বাংলাদেশের গাড়ী-পাম্প প্রায় অকেজো।
০৭। নতুন গাড়ী-পাম্প ক্রয় করিতে ১৫%-২০% কমিশন দিতে হয় উনাকে বিধায় ঠিকাদাররা ওনার প্রতি মারাত্বক অসন্তুষ্ট।
০৮। লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী ০২ টি পাজারো গাড়ী ও বাসায় ০১ জন বাবুচী ০১ জন সুইপার নিয়ম বহিভূতভাবে ব্যবহার করেন।
০৯। লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী ভুল সিদ্ধান্তের কারণে বঙ্গবাজার পুড়ে ছাই হয়ে যায় ও পরর্বতীতে হোটেল কাচ্চি ভাই এর আগুনে পুড়ে ৫০ জন মারা যায়।
১০। লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী গোপনীয় কমিটির মাধ্যমে চলেন যারা নিজেরা ও লাভবান হচ্ছেন তাজুল ইসলামের মাধ্যমে। লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী শত কোটি টাকা লুটপাটের মাধ্যমে ভারতে তার আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে ঘরবাড়ী নির্মান করিতেছেন। তার নিজ জেলা যশোরের সীমান্তবর্তী এলাকায়, কথায় কথায় বলেন বাংলাদেশ এক সময় যুদ্ধক্ষেত্র হবে বিধায় আমি ভারতে সবকিছু করিতেছি।
১১। অধিদপ্তরে কর্মরত মেয়েদের ওনি কু-প্রস্তাব দেন বিভিন্ন সময়ে যার কারণে মেয়েরা মারাত্বক অস্বস্থিতে আছেন। নাম প্রকাশে অনীহা এ রকম কিছু অফিসার জানান লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী ভদ্রবেশী একজন লম্পট, লুচ্চা, ঘোষখোর এবং তার দোসর এডি আনোয়ার হোসেন ও ডিডি সালাউদ্দিন, এডি আনোয়ারুল হক, ডিএডি ফয়সাল, ডিএডি তানহার এদের হাত হইতে ফায়ার সার্ভিসকে বাঁচান নাইলে বিদ্রোহ ঘটার সম্ভবনা আছে বিধায় জরুরী ভিত্তিতে লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী কে সেনাবাহিনীতে প্রত্যাহার ও অন্যান্য জরিত অফিসারদের অন্যত্র বদলীর জন্য মাননীয় মহাপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি। পরবর্তী পর্বে বিস্তারিত আসছে।