সিলেটের জিন্দাবাজারের কাকলী শপিংমলে ভাংচুর লুটপাটও প্রাননাশের হুমকি !
সিলেট প্রতিনিধি : গত ১৪ এপ্রিল ২০২৪ রবিবার সিলেটের জিন্দাবাজারের কাকলী শপিংমলে ভাংচুর লুটপাটও প্রাননাশের হুমকি দিয়েছে দুর্বৃতরা । উক্ত শপিং মলের টি.এস.টি আইটি সলিউশন দোকানে এর স্বতাধীকারী জনাব সুলতান মাহমুদ বর্তমানে কানাডায় ভ্রমনে আছেন। বর্তমানে আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সংগঠন ছাত্রলীগ একদল বখাটে ছাত্র নাম,১/…… জোরাজোরি করে টি.এস.টি আইটি নামের দোকানটি দখল করে নেয়। দোকানে সেই সময়ে উপস্থিত ছিলেন না দোকানের মালিক সুলতান মাহমুদ। তার ম্যানেজার জসিম উদ্দিন সেই সময়ে দোকানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান বিগত কয়েক বছর যাবত বিভিন্ন ভাবে চাদা দিয়ে আসছিলেন দোকানের মালিক।জসিম উদ্দিন আরো জানান যে সুলতান মাহমুদ কানাডা য়াওয়ার পর থেকে তারা প্রতিদিন আসত চাদার জন্য আমি তাদের বলি দোকানের কিছুদিনে মধো দেশে আসবেন তারপর আপনারা আসেন তারা গালা করে বলে বেটা কানাডায় কেউ গেলে বেটা আর কোনদিন আসেনা। আমি দোকানের মালিকের সাথে ফোনে আলাপ করলে তিনি তাদেকে কিছু টাকা দেওয়ার কথা বলেন, কিন্তু তাতে তারা রাজি নাহয়ে আমাকে মারধর করে আমার কাছথেকে দোকান জোরপূর্বক দখল করে নেয়। তারা আরো বলে যে আমি যদি পুলিশে যাই তা হলে আমার পরিবারকে ঘুম করে ফেলবে বলে তুমার দোকানের মালিক (সুলতান মাহমুদ) কোন কারণে দেশে আসে তা হলে তাকে জানে মেরে ফেলব এ ব্যাপারে থানায় একটি জিডি হয়েছে, অথবা কই পাঠাব তা নিজে জানবে না,আর উনার কোন ভাই যেন এখানে আইসা ভাই পরিচয় না দেখায় আমরা ( ছাত্রলীগ কর্মী ) আরো অনেক খারাপ ভাষায় বলে যায় ,এ সময় মার্কেট কর্তৃপক্ষের ও স্থানীয় কিছু লোক বিষটি নিয়ে তাদের সাথে আলাপ করলে তারা তাদের হুমকি দেয়, যদি তারা কোন ধরনে প্রতিবাদে যায় তা হলে মার্কেটর মালিকানা থাকবে না। আজ তাদের এই দোকানটা তাদের মালিকানায় চলবে। তার সাথে আলাপ কালে জানা গেছে যে দোকানের মালিক এখন কানাডাতে ভ্রমণের জন্য আছেন। সে আরও বলেন যে দোকানে আনুমানিক ৩০-৩৫ লক্ষ্য টাকার মালামাল ছিল। আমি (জসিম উদ্দিন) দোকানের মায়া ও মালিক ক্ষতি বাছাতে গিয়ে প্রতিবাদ করিলে তখন দুর্বৃত্তরা আমাকে দেশিয় অস্ত্র দারা আগাত করে। আমি যখন জ্ঞান ফিরে তখন আমি হাসপাতালে সেখানে গিয়ে তারা বলে প্রাথমিক চিকিৎসা করিয়ে বাড়ীতে পাটিয়ে দিতে হাসপাতালে ভর্তি না দেখানোর জন্য। এটাও বলে যে দোকানের মালিক যখন দেশে আসবে তখন যদি কোনো ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ বা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে তাকে তারা একেবারেই মেরে ফেলবে এইরকম হুমকি দিয়ে যায়। জসিম উদ্দিন যখন পুলিশের কাছে এই ঘটনার জন্য মামলা করতে যায় তখন পুলিশ তার মামলা গ্রহণ না করে উল্টো তাকে গালাগালি করে তাড়িয়ে দেয় এবং মার্কেট কর্তৃপক্ষকে হুমকি দেয় যে তারা যদি কোন প্রতিবাদ সভা করে তাহলে তাদেকে মারদর করবে। অবশেষে সে আর কোনো সাহায্য না পেয়ে আমাদের কাছে আসে যাতে সংবাদপত্রের মাধ্যমে এই ঘটনাটি জনগনের কাছে পৌঁছে। ফোনে দোকানে মালিকের (সুলতান মাহমুদ) সাথে যোগাযোগ করলে তিনি খুবই মর্মাতহন এবং বলেন সুলতান মাহমুদ আপাদত যেখানে আছে সেখানে থাকুক কারন ছাত্রলীগের ছেলেরা ভালনা । আরএকটি সুত্র জানায় ঘটনাটির সুত্রাপাত হয়েছে সিটি কর্পোরেশনের বড় একটি বিল নিয়ে (১৬,৫০৩৮৫/-) টাকা এখানে কিছু অসাধু কর্ম কর্তা ও মেয়রের হাত থাকতে পারে বলে ধরনা করা যায়।