1. admin@dailydhakarcrime.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ :
জাতীয় গণমাধ্যম কমিশন কেন্দ্রীয় কমিটি কে পঞ্চম তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে গোলাপগঞ্জ উপজেলায় সংবর্ধিত, শরণখোলায় ইউএনও’র বিরুদ্ধে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে মানববন্ধন ধামইরহাটে শুভ বড়দিন উপলক্ষে ৬৯টি গীর্জায় জিআর চালের ডিও বিতরণ সাতক্ষীরায় প্রতিবন্ধীদের ১০ শতাংশ অগ্রাধিকারের দাবিতে মানববন্ধন টঙ্গীর ময়দানে তাবলিগের দুই পক্ষের ব্যাপক সংঘর্ষে নিহত ৩ আহত ১০০ জনের বেশি দাবিকৃত চাঁদা না দেয়ায় পূবাইলে দোকান ভাঙচুরসহ গরু নেয়ার পূবাইল থানায় অভিযোগ সাতক্ষীরায় শিশু রাহি হত্যার আসামীর ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন সিলেটের গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার বৃহত্তর দক্ষিণ অঞ্চলীয় সমিতি গাজীপুর এর উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা ও পরিচিতি সভা। টঙ্গীতে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন।

প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বার বছর ছদ্মবেশে মাদক কারবারি দুই ভাই

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫৩ বার দেখা হয়েছে

কক্সবাজার টেকনাফ, সাবরাং ইউনিয়নের কাটাবনিয়া গ্রামের মৃত নুরুজ্জামান এর ছেলে মাদক কারবারি  নুরুল হাকিম ও নুরুল আমিন প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বারটি বছর ছদ্মবেশে রয়েছে। ২১ অক্টোবর ২০১১ সালে ইয়াবা নিয়ে  টেকনাফ হতে বাস যুগে কক্সবাজার যাওয়ার পথে বড়ইতুলি পুলিশের অস্থায়ী একটি চেকপোস্টে টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের হাতে আটক হয়।

টেকনাফ থানার এস আই বিল্লাল বাদী হয়ে একটি মাদক মামলা দায়ের করে কারাগারে পাঠান তাদের । যার টেকনাফ থানার মামলা নং ৫৬/৪৬৯ ও জজকোর্ট ঝঞ— ৭৭/০২।

তবে দুই নাম্বার আসামি নুরুল আমিন সঠিক নাম ঠিকানা দিলেও মূল ১নং আসামি নুরুল হাকিম, পরিচয় লুকিয়েছেন কৌশলে। যেখান তার নাম দিয়েছেন একরামুল হক পিতা আমিনুল হক ঠিকানা নয়াপাড়া । এই ভুল নামের কারণে প্রশাসন  মূল আসামিকে খোঁজে পাচ্ছেন না ১২ টি বছর। এই ধরনের মামলা তাদের রয়েছে দেশের বিভিন্ন থানায়। বর্তমানেও নুরুল আমিনের ডজনখানেক মাদক মামলা ও মানব পাচার মামলা রয়েছে।

কে এই নুরুল হাকিম ও নুরুল আমিন? তাদের বাবা নুরুজ্জামান একজন রোহিঙ্গা,তারা যাদের বিয়ে করেছেন তারাও রোহিঙ্গা, যার কারণে মায়ানমারে তাদের রয়েছে ব্যপক আত্মীয় স্বজন। সেই সুবাদে ২০০৬ সাল হতে তাদের মাদক করাবারের সুযোগ হয়ে ওঠে। তখন ইয়াবা নামক মাদকের ছিল অনেক চাহিদা সেই সময় অনেকেই এই ইয়াবা ট্যাবলেট কি চিনতও না । তখনকার সময়ে  সারাদেশে ইয়াবা পাচার করে মোটা অংকের টাকা কামিয়েছেন তারা।

নানান কৌশলে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মাদক পাচার কালে অনেকবার আটক হয়েছে এই কারবারিরা। নাম ঠিকানা ভুল দিয়ে কিছুদিন জেল কেটে বাহির হতে পারলে সেই মামলার বিষয়ে আদালতের কাছে মুখ দেখাতে হতো না তাদের। ২০১৩ সাল থেকে আজঅব্দি মালেশিয়ায় অবৈধভাবে সবচেয়ে বেশি মানুষ পাচার করেছেন নুরুল আমিন ও নুরুল হাকিম। কারণ মালেশিয়ার সবচেয়ে বড় দালাল ছিলেন তার চাচা। পরে সেই অবৈধভাবে সমুদ্র পথে তার ভাই মুহাম্মদ আমিনকে মালেশিয়া পাঠাই বাংলাদেশ থেকে পাঠানো মানুষ যাত্রীদের রিসিভ করতে।

কিভাবে এতো অপকর্মের পরেও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ায় প্রশাসনের কাছে সচেতন ব্যক্তিদের প্রশ্ন? এই মরণ নেশা ইয়াবা কারবারিদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া এখন সময়ের দাবি বলে মনে করেন সচেতন ব্যক্তিবর্গ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2023 ঢাকার ক্রাইম
প্রযুক্তি সহায়তায় মাহোস্ট আইটি