রাজধানীর বাড্ডা থানার ৩৭নং ওয়ার্ডের কৃষক লীগের সভাপতি জালাল আহমেদ জমির জালজালিয়াতি করে আয় করেছেন কোটি কোটি টাকা । ভূমিদস্যু কৃষক লীগ সভাপতি জালাল আহমেদ জোর জলুম করে এক জনের জমি আরেক জনকে দেয়া, বায়না করে দখল করা, ঘর – বাড়ি দখল করা তার নিত্য দিনের কাজ ।
কৃষক লীগের নাম ভাঙিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় জমি দখল, ঘর – বাড়ি দখল এবং নিরিহ জমির মালিকদের মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে নিজের নামে লিখিয়ে নিতেন। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক একাধিক ভুক্তোভোগী বলেন জালজালিয়াতি করে বাড়ি ঘড় লিখে নিয়েছেন এই জামাল।
বৈষম্য বিরোধি ছাত্র ও জনতা আন্দোলনকে দমন করার জন্য বিলিয়েছেন টাকা, ছাত্র জনতা হত্যায় বাড্ডা থানার মূল অর্থ যোগানদাতা ছিলেন এই জামাল। হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে বেশিরভাগ আওয়ামীলীগের দোসররা পালিয়ে গেলেও পালায়নি এই জামাল ।
এলাকায় বলে বেড়াচ্ছে স্থানীয় বিএনপি নেতা কর্মিদের মোটা অংকের টাকা দিয়ে কিনে নিয়েছেন যার কারনে তার কোনো সমস্যা হবে না। বর্তমানে এলডিবির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ কর্নেল অলি আহমেদের নাম বিক্রি করে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করছে বলে একাধিক অভিযোগ পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্থানীয়রা বলেন চিহ্নিত আওয়ামী কৃষকলীগের দোসর এত তারাতারি কিভাবে ভোল পাল্টে এলডিবির নেতা হলেন?
বিষয়টি এলডিবির চেয়ারম্যানের দৃষ্টি আকর্ষনের অনুরোধ জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
স্থনীয় সাধারন মানুষ মনে করে কৃষক লীগের সভাপতি ভূমিদস্যু জালাল এখনো যদি মানুষের উপর অত্যাচার চালায় তাহলে সাধারন মানুষ যাবে কোথায়। বিষয়টি স্থানীয় থানা পুলিশের দৃষ্টি আকর্শন করছে এলাকাবাসী