এ ব্যাপারে অনুসন্ধানে গেলে এলাকাবাসী জানান দীর্ঘ ১৬বছর ধরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন প্রধান শিক্ষক অসীম কুমার দাঁস ও সভাপতি এ্যাডঃ কিছমত আলী মিলেমিশে নিয়োগ বাণিজ্য সহ সরকারি অনুদানের আত্মসাতেও অভিযোগ আছে তাদের বিরুদ্ধে তাছাড়া কিছুদিন আগে তিনটি পদে নিয়োগ দেওয়া হয় সেখান বসানো হয় ১/নিরাপত্তা প্রহরী আবু হানিফা ২/নাইট গার্ড জিয়াউর রহমান তবে কাগজে জিয়াউর থাকলে কাজ করেন আসাদুজ্জামান ৩/গেট ম্যান আতাউর রহমান তিনজনের কাছ থেকে ৪৫ লক্ষ টাকা নিয়োগ বাণিজ্য করেন এই প্রধান শিক্ষক অসিম কুমার দাস ও সভাপতি এ্যাড কিছমত আলী। এলাকাবাসী আরো জানান আমরা স্কুলে প্রতিবাদ করতে গেলেই এই প্রধান শিক্ষক অসিম কুমার দাস ও সভাপতি এ্যাড কিছমত আলী বলেন শেখ হাসিনা ৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে সেই পর্যন্ত আমরাই রাজত্ব করে যাব কিছুদিন আগেও এই স্কুলের তিনটি পদে যে নিয়োগটা হওয়াই আবেদন করে কাজী ডাঙ্গা গ্রামে বাড়ি জাকারিয়া,চাকরির দেওয়ার জন্য প্রধান শিক্ষক অসীম কুমার দাঁস ও সভাপতি এ্যাড কিছমত আলী মিলে ৫ লক্ষ টাকা নেন এই জাকারিয়া কাছ থেকে কিন্তু চাকরিও হয়নি বলে টাকাও ফেরত দিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী, আরো জানান যে নাইট গার্ড নিয়োগ দেয়া হয়েছে সে কখনো স্কুলে পাহারা দেন না এবং পাহারা দেন তার পরিবর্তে অন্ন একজন,বিগত ২০ সালে তপন কুমার সহকারী শিক্ষক ও প্রশান্ত সহকারী শিক্ষক বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে,এলাকাবাসীর দাবি আমরা চাই এই শিক্ষক ও সভাপতিকে আইনের আওতায় এনে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।স্কুলের সকল সহকারী শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্য পর্যন্ত কোন হিসাব কিতাব ছাড়াই চলেছে এসব তথ্য প্রমাণ পাওয়ার পরে কেন টিএনও সাহেব ব্যবস্থা নিচ্ছেন না এটা আমরা বুঝতে পারছি না।
এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক অসীম কুমার দাস কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি টাকার বিষয়ে কোন কিছু বলতে পারব না কিন্তু যাদের চাকরি দেয়া হয়েছে তাদের কাছ থেকে জমি লিখে নেওয়া হয়েছে এইটুকু জানি নাইট গার্ডের কথা জানতে চাইলেই তিনি বলেন নাইট গার্ড একটু অসুস্থ আছে তার জন্য তার ভাই ডিউটি করেন।
এব্যাপারে স্কুলের সভাপতি এ্যাড কিছমত আলী এর কাছে জানতে চাইলেই তার ব্যবহৃত নাম্বারে ফোন দিলে ফোনটি রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। এ
ব্যাপারে তালা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার সরকার নাম্বারে বারবার ফোন দিলেও ফোনটা রিসিভ না হয় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি