দূর্নিতীর শেষ নেই সাবেক বাদল মেম্বারের!
রয়েছে কোটি টাকার সম্পত্তি।
ডৌয়াতলা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার মো: বাদল,ওরফে হুজুর বাদল।
বর্তমানে সে সরকারি পোস্ট অফিসে কর্মরত,
চাকরী চলাকালীন সময়ে মেম্বার হন। এবং বুনে যান হাজারো দূর্নিতী।
তার দূর্নিতীর শেষ নেই,। বিভিন্নভাবে দুর্নীতি করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। ভন্ড ফকিরামী করে প্রতোকের কাছ থেকে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় এই বাদল মেম্বার। অভিযোগে উঠে আসে এগুলো সবি ভূয়া ধান্দা।
লক্ষ- লক্ষ টাকা তার মাঠে রয়েছে সূধ বানিজ্য,।
শুধু এখানেই থেমে নেই এই দুর্নীতিবাজ বাদল, ভুয়া জন্ম নিবন্ধন করে হাতিয়ে নিয়েছে অনেক টাকা যা অনলাইন থেকে শুরু করে কোথাও সত্যতা পাওয়া যায়নি। ভুয়া ও বানোয়াট জন্ম নিবন্ধন করে দিনের পর দিন ঠকিয়ে আসছে সাধারণ জনগণকে,। পাশাপাশি ভূয়া এন আইডি কার্ডের সাথেও জড়িত এই দুর্নীতিবাজ বাদল,
এবং সে অবৈধ বাল্যবিবাহের সাথে সম্পৃক্ত যাহা সে সাংবাদিকের সাথে সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছে।
বিভিন্ন বাটপারি ও দুই নাম্বারি করে বাড়িতে দোতালা ভবন নির্মাণ করেছেন। এবং গুদিকাটায় দোকানের জন্য তিনটি ভিডি ক্রয় করেছেন। উত্তর কাকচিড়া কিনেছে একটি দোকান করার জন্য।
সাংবাদিকরা মুঠোফোনে কল দিয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন আমি বর্তমানে পোস্ট অফিসে চাকরি করি ও আমার স্ত্রী শিক্ষক আমাদের বেতন দিয়ে আমি এগুলো করেছি,।
আসলেই কি এই সামান্য বেতনে কোটি কোটি টাকার সম্পদ করা সম্ভব?
কি আছে এর পিছনের কারণ।
খতিয়ে দেখতে স্মারকটি যাবে।
(১) দূর্নিতী দমন কমিশন,
(২)এসপির কার্যলায়,
(৩)র্্যাব এর কার্যলয়,
(৪)ডিবির কার্যলয়,
বিষয়টির দ্রুত ব্যাবস্থা নেয়ার জোর দাবি ডৌয়াতলা বাসীর।
পর্ব (১)দূর্নিতীর শেষ নেই সাবেক বাদল মেম্বারের!
রয়েছে কোটি টাকার সম্পত্তি।
রাহিমা আক্তার মুক্তা :ডৌয়াতলা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার মো: বাদল,ওরফে হুজুর বাদল।
তার দূর্নিতীর শেষ নেই,। বিভিন্নভাবে দুর্নীতি করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। ভন্ড ফকিরামী করে প্রতোকের কাছ থেকে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় এই বাদল মেম্বার। অভিযোগে উঠে আসে এগুলো সবি ভূয়া ধান্দা।
লক্ষ- লক্ষ টাকা তার মাঠে রয়েছে সূধ বানিজ্য,।
শুধু এখানেই থেমে নেই এই দুর্নীতিবাজ বাদল, ভুয়া জন্ম নিবন্ধন করে হাতিয়ে নিয়েছে অনেক টাকা যা অনলাইন থেকে শুরু করে কোথাও সত্যতা পাওয়া যায়নি। ভুয়া ও বানোয়া জন্ম নিবন্ধন করে দিনের পর দিন ঠকিয়ে আসছে সাধারণ জনগণকে,। পাশাপাশি ভূয়া এন আইডি কার্ডের সাথেও জড়িত এই দুর্নীতিবাজ বাদল,
এবং সে অবৈধ বাল্যবিবাহের সাথে সম্পৃক্ত যাহা সে সাংবাদিকের সাথে সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছে।
বিভিন্ন বাটপারি ও দুই নাম্বারি করে বাড়িতে দোতালা ভবন নির্মাণ করেছেন। এবং গুদিকাটায় দোকানের জন্য তিনটি ভিডি ক্রয় করেছেন। উত্তর কাকচিড়া কিনেছে একটি দোকান করার জন্য।
সাংবাদিকরা মুঠোফোনে কল দিয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন আমি বর্তমানে পোস্ট অফিসে চাকরি করি ও আমার স্ত্রী শিক্ষক আমাদের বেতন দিয়ে আমি এগুলো করেছি,।
আসলেই কি এই সামান্য বেতনে কোটি কোটি টাকার সম্পদ করা সম্ভব?
কি আছে এর পিছনের কারণ।
খতিয়ে দেখতে স্মারকটি যাবে।
(১) দূর্নিতী দমন কমিশন,
(২)এসপির কার্যলায়,
(৩)র্্যাব এর কার্যলয়,
(৪)ডিবির কার্যলয়,
বিষয়টির দ্রুত ব্যাবস্থা নেয়ার জোর দাবি ডৌয়াতলা বাসীর।
পর্ব (১)