বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর দুর্দান্ত সাহসী কিছু অফিসার রয়েছে যারা তাদের সৎ সাহসকে পুঁজি করে জনগণের শান্তির জন্য দিনরাত সকল অন্যায়কে বিতাড়িত করে পুলিশ বাহিনীকে করে তুলেছেন প্রশংসিত ঠিক তেমনি একজন মানবিক বিনয়ী, সৎ মেধাবী ও সাহসী দায়িত্বশীল পুলিশ অফিসার হলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়ারী বিভাগের গেন্ডারিয়া থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি)
মোস্তাফিজুর রহমান। একজন ( ওসি) থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সহ তাঁর দায়িত্ব শতভাগ সফল ভাবে পালন করেও যে, আন্তরিকতা ও মানবপ্রেম দিয়ে গোটা থানা এলাকার সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করতে পারে তাঁর এক জলন্ত প্রমাণ তিনি।
পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের ভিন্ন ধারণা থাকলেও গেন্ডারিয়া থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান যোগদানের পর সে ধারণা বদলে দিয়েছে মানুষকে ব্যতিক্রমধর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে দক্ষতার সাথে কাজ করে থানাতে আসা সাধারণ মানুষের সেবা শতভাগ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। শুধু তাই নয় তিনি সন্ত্রাস, মাদকের বিরুদ্ধে ও কঠোর। তিনি সাধারণ মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক এবং অপরাধীদের কাছে হয়ে উঠেছেন আতঙ্ক।
গেন্ডারিয়া থানার অফিসার ইন-চার্জ ( ওসি) হিসেবে যোগদানের পর এই সল্প সময়ে নিজের সততা, মেধা, বিচক্ষণতা কর্মদক্ষতা ও মানবিকতার মাধ্যমে থানা এলাকার সাধারণ মানুষের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি শ্রেনি ভেদাভেদ না করেই যখন যেখানে যে ধরনের আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন সেখানেই তিনি সে ব্যবস্থা নিচ্ছেন তিনি যে কোনো ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই সাড়া দিচ্ছেন দ্রুত।
গেন্ডারিয়া থানা এলাকাকে রেখেছেন রেখেছেন যেকোনো সময়ের চেয়ে নিরাপদ। রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতে ও কঠোর হাতে আইনশৃঙ্খলা রেখেছেন স্বাভাবিক, সরকারের উন্নয়নমূলক সাফল্যগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরতে পুলিশিং কার্যক্রমকে রেখেছেন বেগবান।
গেন্ডারিয়া থানায় যোগদানের পর হতে মাদক কারবারীদের আনা গোনা অনেকটা কমে গেছে। প্রতিনিয়ত অভিযানের ফলে অনেক মাদক ব্যবসায়ীও গড ফাদারদের তিনি গ্রেফতার করেছেন। তাঁর ভয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা বর্তমানে গা ঢাকা দিয়েছে।
তিনি বর্তমানে গেন্ডারিয়া থানা এলাকার মানুষের চোখে একজন সৎ, আদর্শবান ন্যায়নিষ্ঠও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। তাঁর চোখে ধনি- গরিব – দিনমজুর, রিক্সা চালক হতে সব শ্রণিপেশার মানুষ সমান। এ ছাড়া একের পর এক ব্যতিক্রমী কাজ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভেসে বেড়ায় তাঁর কর্মকাণ্ডের খ্যাতি জনসাধারণের মুখে মুখে।