অবৈধভাবে বালু উত্তোলন
হুমকিতে ভোগাই নদীর ব্রীজ!
মোঃ মহাসিনঃ
শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলা ভোগাই নদীতে চলছে প্রতিরাতে অবৈধভাবে বালু তোলার মহোৎসব।
থানা পুলিশ, জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ, চেয়ারম্যান, মেম্বার ও রাজনীতি সংগঠনের নেতৃবৃন্দের নাকের ডগায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছে। দেখার যেন কেউ নেই!।
অবৈধভাবে বালু উত্তোলন কারী চিহ্নিত সিন্ডিকেট চক্রের রাজত্ব নদীতে চলছে প্রতিরোধ করার সাধ্য কারো নেই মনে হচ্ছে। অনুসন্ধানে দেখা যায়ঃ নাকুগাও কানাকুয়া ভোগাই নদীর ব্রীজের দক্ষিণ পাশে মাত্র একটি দাগে যাঁর নং ১৫১০ জমির পরিমাণ ১ একর ৫০ শতাংশ ডাক হয় সেই জমি হলো ব্রীজ হইতে ৫০০ মিটার দক্ষিণ পাশে। ব্রীজটি হুমকির মুখামুখি হয়েছে বালু খেকো উত্তোলন কারীদের কারনেই!। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে রয়েছে অনেকগুলো মেশিন। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের মেশিন গুলোর মালিক বাবুল মিয়া পিতা মৃত নুরুল ইসলাম, আজিজুল হক পিতা ঐ, নজরুল ইসলাম পিতা ঐ, রাসেল পিতা রুহুল আমিন রেজাক মিয়া পিতা ইসমাইল হোসেন, শাহ আলম পিতা মৃত সুজি আলমগীর, বারেক মিয়া রাশিদ পিতা ইসমাইল ইসমাইল হোসেন, আনারুল পিতা মৃত সুজি সকলের ঠিকানা কালাকুমা নালিতাবাড়ী শেরপুর। বালু খেকো এরা শুধু বালু উত্তোলন করে নদীর দুই পাড় ও হুমকির মুখামুখি ব্রিজের উত্তর পাশের পাইলিং এবং ব্রিজের গাডার সবকিছু ধ্বংসর মুখে হুমকিতে পড়েছে। অবৈধ বালু উত্তোলন করে এঁদের দিতে হয় প্রতিদিন সাইট প্রতি ৮০০০ টাকা এই টাকা নেয় জসিম নামে কালাকুমা গ্রামের একজন। বালু উত্তোলন কারী চিহ্নিতরা বলেন জসিম টাকা তুলে থানা পুলিশ, জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ, চেয়ারম্যান, মেম্বার সহ বিভিন্ন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে।
উপর মহলে দিয়ে মেশিন চালানোর ব্যবস্হা করছি।
উপদেষ্টাঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন বার্তা সম্পাদকঃ মনির হোসেন চৌধুরী সম্পাদকীয় কার্য্যালয়ঃ রোড নং- #১০/এ, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০। মোবাইল: ০১৭৮২ ৬৯৮৬২৩ মেইল: dhakarcrimenews@gmail.com, web: www.dailydhakarcrime.com